Advertisement
Advertisement
Kali Puja

একরাতেই চক্ষুদান, পুজো এবং বিসর্জন! ভিন্ন রীতিতে দক্ষিণ দিনাজপুরের এই গ্রামে পূজিতা কালী

৩০০ বছরে পড়ল এই পুজো।

Unknown facts of Dakshin Dinajpur Kalipuja | Sangbad Pratidin
Published by: Tiyasha Sarkar
  • Posted:November 5, 2023 8:18 pm
  • Updated:November 5, 2023 8:18 pm   

রাজা দাস, বালুরঘাট: একরাতেই চক্ষুদান, পুজো এবং বিসর্জন। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপনের ভীকাহারের এই বামাকালীর পুজোয় মেতে ওঠেন স্থানীয়রা। এবছর ইতিমধ্যেই তিনশো বছরের প্রাচীন এই কালী পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।

Advertisement

কথিত আছে, এক তান্ত্রিক এই মন্দির চত্বরে তন্ত্র সাধনা করতেন সিদ্ধিলাভের জন্য। পরবর্তীতে ওই তান্ত্রিককেই সেখানে সমাধিত করা হয়। তাঁর উপরেই গড়ে ওঠে মন্দির। এই মন্দিরকে ঘিরেই পাশে গড়ে উঠেছিল দুর্গা মন্দির -সহ অনান্য দেবদেবীর মন্দির। তবে কালী মন্দির ছাড়া অন্য মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ ছাড়া আর কিছুই এখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তবে দূরদূরান্ত থেকে আসা ভক্তদের বিশ্বাস ও ভক্তিতে এতটুকুও চিড় ধরেনি। আজও গভীর রাতে মন্দির চত্বর থেকে ধূপ, ফুলের গন্ধ পাওয়া যায় বলে দাবি স্থানীয়দের।

[আরও পড়ুন:বুকে ব্যথা, আচমকা অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ‘পদ্মশ্রী’ করিমুল হক ]

এলাকার বাসিন্দা তথা পুজো কমিটির কর্মকর্তা সুভাষ সমাজদার বলেন, প্রথা মেনে আজও বামাকালীর গায়ের রঙ ও চক্ষুদান হয় পুজোর রাতেই। পুজোর পরেই বিসর্জন দেওয়া হয় রাতের অন্ধকারে। তাঁর দাবি, জাগ্রত মন্দির বাসিনী। বামাকালী মায়ের কাছে ভক্তরা যা মানত করেন তাই পুরণ হয়। এলাকা তো বটেই, জেলার সব প্রান্ত থেকে এখানে পুজো দিতে যান ভক্তরা।

[আরও পড়ুন: মাহুত থেকে বনকর্মী হয়েই মর্মান্তিক পরিণতি, হাতির হামলায় মৃত্যু ব্যক্তির]

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ