Advertisement
Advertisement
Anubrata Mandal

‘ওঁর কথায় কালো টাকা সাদা করেছি’, সায়গলের পর মণীশের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন অনুব্রত

'উনি কারও কথা শুনতেন না', দাবি মণীশ কোঠারির।

Anubrata Mandal accused Manish Kothari for money scam | Sangbad Pratidin
Published by: Paramita Paul
  • Posted:March 16, 2023 2:20 pm
  • Updated:March 16, 2023 3:11 pm  

সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: দাবি, পালটা দাবির ‘খেলা’ চলছে ইডির সদর দপ্তরে! সায়গলের পর এবার হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারি। জেরায় অনুব্রত সমস্ত দোষ চাপাচ্ছেন হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারির ঘাড়ে। পালটা ধৃত কোঠারির দাবি, তিনি কাজ করেছেন অনুব্রতর নির্দেশ মেনে। সত্যিটা জানতে লাগাতার জেরা চালাচ্ছে ইডির তদন্তকারী। এদিকে ২০ মার্চের মধ্যে অনুব্রতকন্যা সুকন্যাকেও তলব করেছে তারা। তিনজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করে প্রকৃত তথ্য জানার চেষ্টা চালাবে তদন্তকারীরা।

Advertisement

[আরও পড়ুন: টিকিট থাকা সত্ত্বেও তরুণীর সঙ্গে অভব্য আচরণ, ভাইরাল ‘মত্ত’ টিকিট পরীক্ষকের কাণ্ড ]

কেষ্ট মণ্ডলের গরু পাচারের টাকা বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগের তথ্য আগেই পেয়েছিল তদন্তরকারীরা। সে সম্পর্কে জানতে অনুব্রতকে প্রশ্ন করেন তদন্তকারীরা। জবাবে বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি জানান, “মণীশ আমাকে যেভাবে কালো টাকা সাদা করতে বলেছে, আমি করেছি।” উল্লেখ্য, এর আগে অনুব্রত দাবি করেছিলেন, তিনি কিছু জানেন না। যা করার সব দেহরক্ষী সায়গল হোসেন করেছেন। এবার হিসাবরক্ষকের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছেন তিনি। যদিও কেষ্টর চাপানো দায় নিতে রাজি নন হিসাবরক্ষক। মণীশের পালটা দাবি, “উনি কারও কথা শুনতেন না। নিজের যা মনে হত করতেন।”

আদালতের নির্দেশ মেনে এদিন সকালে অনুব্রতর শারীরিক পরীক্ষা করানো হয়। নিয়ম মেনে মণীশের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তাঁর আইনজীবী সঞ্জীব দাঁ। দুজনে কথা বলেন। আইনজীবীর হাতে মোবাইল, মানিব্যাগ ও ঘড়ি পাঠিয়ে দেন। বাড়ির লোকজনকে দিয়ে দেওয়ার জন্য।

[আরও পড়ুন: পানাভরতি নদীর দু’পাড়ে গাছে দড়ি বেঁধেই ঝুঁকির পারাপার, পঞ্চায়েত ভোটের আগে দাবি সেতুর]

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement