ফাইল ফটো
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: লাদাখ সীমান্তে ক্রমেই সংঘাতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত ও চিন। আরও আগ্রাসী হয়ে উঠেছে লাল ফৌজ। এহেন পরিস্থিতিতে এবার চিনা খাদ্য পরিবেশনকারী রেস্তরাঁগুলিকে নিষিদ্ধ করার আরজি জানিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আতাওয়ালে।
चीन धोका देनेवाला देश है.भारत मे चीन के सभी वस्तुओंका बहिष्कार करना चाहीये.चायनीज फूड और चायनीज फूड के हॉटेल भारत मे बंद करने चाहीये !
Advertisement— Dr.Ramdas Athawale (@RamdasAthawale)
বৃহস্পতিবার একটি টুইট করে জনতার কাছে চিনা পণ্য বয়কট করার আরজি জানিয়েছেন সামাজিক ন্যায় মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রীর। টুইটে তিনি লেখেন, “চিন এমন একটা দেশ যে সবসময় বিশ্বাসঘাতকতা করবে। ভারতের উচিত সমস্ত চিনা পণ্য বয়কট করা। দেশে চিনা খাদ্য পরিবেশনকারী রেস্তরাঁগুলিকে নিষিদ্ধ করা উচিত।” কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর টুইটে বিশ্লেষকদের মত, গালওয়ান রক্তাক্ত হওয়ায় দলের অন্দর এবং বাইরে থেকে ক্রমেই চিনের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার জন্য চাপ বাড়ছে মোদি সরকারের উপর।
এর আগে, অর্থনীতির ময়দানে বেজিংকে কুপোকাত করতে এবার ৩ হাজার চিনা পণ্য বয়কট করার ডাক দিয়েছে ‘The Confederation of All India Traders’ (CAIT)। লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (LAC)লাল ফৌজের আগ্রাসনের নিন্দা করেছে ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি। এছাড়াও, ভারতের ৪১৭ কিলোমিটার ফ্রেইট করিডোর বা মালগাড়ির লাইন তৈরির বরাত পেয়েছিল একটি চিনা সংস্থা। এবার চিনা সংস্থার কাছ থেকে প্রায় পাঁচশো কোটি টাকার সেই বরাত কেড়ে নেওয়া হল।
উল্লেখ্য, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (LAC) আরও সংঘাত এড়াতে বুধবার ভারত ও চিনের মধ্যে মেজর জেনারেল স্তরে বৈঠক হয়। তবে চিনা বাহিনীর একগুঁয়ে মনোভাবের জন্য ভেস্তে যায় আলোচনা। সূত্রের খবর, পূর্ব লাদাখে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে বৃহস্পতিবার ফের বৈঠকে বসেছেন দুই দেশের সেনা কর্তারা। ১৫ জুনের সংঘর্ষ স্থলের পাশেই আলোচনা চলছে মেজর জেনারেল স্তরে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.