নেতাজির জন্মদিবসে এবার রাজ্যে সরকারি ছুটি, ঘোষণা ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিবস উপলক্ষ্যে ২৩ জানুয়ারি সরকারি ছুটি ঘোষণা করল ঝাড়খণ্ড সরকার। পাঁচ বছর পর ফের এই দিনটিকে বিশেষ মান্যতা দিল সরকার। বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস ২০১৫ সালে ক্ষমতায় আসার পরই সরকারি ছুটির তালিকা থেকে এই দিনটি বাতিল করেছিলেন। যার জেরে সেই সময় জোর বিতর্ক তৈরি হয়।

मुख्यमंत्री श्री हेमन्त सोरेन ने 23 जनवरी को नेताजी सुभाष चंद्र बोस की जयंती के अवसर पर सार्वजनिक अवकाश घोषित करने का आदेश दिया है।

আরও পড়ুন:

• দিল্লির কেদারনাথ মন্দিরে পুজিত হবেন মা! করোলবাগের মণ্ডপ সেজে উঠেছে এই আদলেই
• মণিপুরে অসম রাইফেলসের কনভয়ে বড় হামলা! শহিদ ২ জওয়ান, আহত একাধিক

Advertisement

— Office of Chief Minister, Jharkhand (@JharkhandCMO)

আরও পড়ুন:

• ‘ছোট্ট’ দাবি বড় শরিকের, বড় দাবি ছোট শরিকের, বিহারের রফাসূত্র খুঁজতে নীতীশের সঙ্গে বৈঠকে শাহ
• রাখে হরি মারে কে! ১৬ ঘণ্টা ধ্বংসস্তূপে আটকে থেকে জীবিত উদ্ধার যুবক

[আরও পড়ুন : মেলেনি চাকরি, প্রতিশোধ নিতে ম্যাঙ্গালুরু বিমানবন্দরে বোমা রাখল যুবক]

মঙ্গলবার একটি রিভিউ মিটিংয়ে বসেছিল ঝাড়খণ্ডের নবনির্বাচিত সরকার। সেই বৈঠকে ২৩ জানুয়ারি সরকারি ছুটি ফেরানোর বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে একটি টুইট করে এই খবর জানানো হয়। পরে টুইটি রিটুইটও করেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত্র সোরেন। টুইটে বলা হয়েছে, “ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ২৩ জানুয়ারিকে সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করেছেন।” মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে জারি হওয়া সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ঝাড়খণ্ড নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর কর্মভূমি ছিল। স্বাধীনতা যুদ্ধে ওঁর ভূমিকা অবিস্মরণীয়। তাঁর কর্মকাণ্ড থেকে যুবা সম্প্রদায়ের অনুপ্রেরণা নেওয়া উচিৎ।

झारखंड नेताजी सुभाष चंद्र बोस की कर्मभूमि भी रही है। भारत को आजादी दिलाने में उनके योगदान को कभी नहीं भुलाया जा सकता है। हम सबों को उनके जीवन से प्रेरणा लेनी चाहिए। युवाओं को नेताजी के पद चिन्हों पर चलकर राज्य और देश सेवा में अपना योगदान करना चाहिए। – मुख्यमंत्री श्री हेमंत सोरेन

— Office of Chief Minister, Jharkhand (@JharkhandCMO)

[আরও পড়ুন : CAA-NRC করে দেখান’, অমিত শাহকে চ্যালেঞ্জ প্রশান্ত কিশোরের]

প্রসঙ্গত, ২৩ জানুয়ারিকে সরকারি ছুটি ঘোষণার দাবি রয়েছে সারা দেশজুড়েই। কিন্তু সরকারের তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে কার্যত স্রোতের বিপরীত দিকে হেঁটে ২৩ জানুয়ারিকে রাজ্যের সরকারি ছুটির কথা ঘোষণা করলেন কংগ্রেস-আরডেজি-জেএমএম জোটের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন।