ফাইল ফটো
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: প্রশান্ত কিশোরের (Prashant Kishor) সঙ্গে বিজেপি নেতাদের দ্বন্দ্ব যেন কিছুতেই থামছে না। জেডিইউ নেতা তথা নির্বাচন কৌশলী প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন কটাক্ষে বিঁধছেন কেন্দ্রের শাসক দল ও তাঁর নেতাদের। মঙ্গলবার তিনি কটাক্ষ করলেন বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রী তথা রাজ্যের সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজেপি নেতা সুশীল মোদিকে (Sushil Modi)। পিকের কটাক্ষ, যে ব্যক্তি ২০১৫ সালে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির জন্য উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, সেই ব্যক্তির কাছে রাজনৈতিক জ্ঞান শুনে ভাল লাগছে।
কিন্তু, হঠাৎ কেন কটাক্ষ করতে গেলেন পিকে? এর নেপথ্যে রয়েছে বড়সড় কাহিনী। তিন দু’য়েক আগেই বিহারের পরিবর্তী রাজনৈতিক সমীকরণ নিয়ে বিতর্কিত টুইট করেন প্রশান্ত কিশোর। তাঁর দাবি ছিল, এতদিন দুই দলের মধ্যে ৫০-৫০ অনুপাতে আসন বণ্টনের যে ফর্মুলা চলছিল তা আর আর চলবে না। আগামী বিধানসভায় ১-১.৪ অনুপাতে আসন বণ্টন হওয়া উচিত। অর্থাৎ বিজেপি ৫ আসনে প্রার্থী দিলে জেডিইউকে ৭ আসন ছাড়তে হবে।
প্রশান্ত কিশোরের এই মন্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই ক্ষেপে যায় বিজেপি। সুশীল মোদি জনসমক্ষেই প্রশান্ত কিশোরকে রাজনৈতিক ব্যবসায়ী বলে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, “একজন ব্যবসায়ী প্রথমে বাজার তৈরির চেষ্টা করেন। তার পর দেশের ভাল ভাবেন।” বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রীর টুইটে কারও নাম না থাকলেও তিনি যে প্রশান্ত কিশোরের উদ্দেশেই এই টুইট করেছেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
সুশীলের এই টুইটের জবাবেই তাঁকে আজ কটাক্ষ করেন প্রশান্ত। পালটা টুইটে তিনি বলেন, “বিহারে নীতীশ কুমারের নেতৃত্বে জেডিইউই সবচেয়ে বড় দল। এটা বিহারের মানুষ ঠিক করে রেখেছেন। অন্য কোনও দল বা অন্য কোনও দলের নেতারা নয়। তাছাড়া ২০১৫ সালে হারের পরও যে ব্যক্তি পরিবর্তিত পরিস্থিতির সুযোগে উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, তাঁর থেকে রাজনৈতিক জ্ঞান শুনতে ভালই লাগছে।”
बिहार में का नेतृत्व और JDU की सबसे बड़े दल की भूमिका बिहार की जनता ने तय किया है, किसी दूसरी पार्टी के नेता या शीर्ष नेतृत्व ने नहीं।
2015 में हार के बाद भी परिस्थितिवश DY CM बनने वाले से राजनीतिक मर्यादा और विचारधारा पर व्याख्यान सुनना सुखद अनुभव है।
— Prashant Kishor (@PrashantKishor)
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.