পুজো মানেই নতুন জামা। না, একটু ভুল হল। আরেকটা জিনিস নতুন না হলে পুজো পুজো মনেই হয় না। সেটা হল জুতো। নতুন জুতো পায়ে গলিয়ে হাঁটাহাঁটি করে ফোস্কা পড়ুক, তবু ভালো! কিন্তু ষষ্ঠী থেকে দশমী, নব পাদুকার বাহার না দেখালে ট্রেন্ডিংয়ের দুনিয়ায় পিছিয়ে পড়তে হয় বইকী। আর এখনকার খুদে প্রজন্ম এসব দিক থেকে আবার বেশ কেতাদুরস্ত। জামার সঙ্গে মানানসই জুতো না কিনে দিলে মুখভার। তাই তাদেরই জন্য এবছর দুর্গোৎসবে শ্রীলেদার্স নিয়ে এসেছে রকমারি সম্ভার। কোনটা ছেড়ে কোনটার দিকে হাত বাড়াবেন, ভেবে কুল পাবেন না। একঝলক দেখে নিন তো কোনটা কিনতে মন চাইছে।
শ্রীলেদার্স। স্বনামধন্য পাদুকা প্রতিষ্ঠান। চামড়ার জুতোয় শ্রীলেদার্সের বিরাট খ্যাতি। কিন্তু মনে রাখতে হবে, তাদের ব্যবসায়িক নীতি হলো 'গুণমানসম্পন্ন চামড়ার পাদুকা সকলের জন্য সহজলভ্য করা'। সেইসঙ্গে স্টাইলের ব্যাপারও আছে। নইলে তরুণ প্রজন্মের ক্রেতাদের মুগ্ধ করবে কীভাবে? তাই টেকসই ও কায়দার যথোপযুক্ত মেলবন্ধনে দারুণ সব জুতোয় র্যাক সাজিয়ে তুলেছে শ্রীলেদার্স।
পুজোয় বাড়ির খুদে সদস্যের আনন্দই সবচেয়ে বেশি। সে যদি হয় 'মিস', তাহলে তো 'মিস ইউনিভার্স' কিংবা 'মিস ওয়ার্ল্ড' হওয়ার ষোল আনা ইচ্ছে তো হবেই! নতুন জামার সঙ্গে রংমিলান্তি ক্লিপ, হেয়ারব্যান্ড, রিস্টব্যান্ডের পাশাপাশি পায়ের জুতোটাও হওয়া চাই তেমনই আকর্ষণীয়। শ্রীলেদার্সে ঢুঁ মারলে জুতো তার পছন্দ হবেই। বেশ অন্যরকম রংও পাবেন।
খুদের পায়ের জন্য হিল তেমন স্বাস্থ্যকর নয়। স্টাইলের বিষয়টা মাথায় রেখে বরং ব্যালেরিনা জাতীয় জুতো কেনাই ভালো হবে বলে ভাবছেন নিশ্চয়ই? বেশ তো, শ্রীলেদার্স চলে যান। দেখুন কত রং আর ডিজাইনের ব্যালেরিনা সাজানো আপনার সন্তানের জন্য।
এবার আসি মিস্টার জুনিয়রদের জুতোর সম্ভারে। বৈচিত্র কম হলেও তারও তো বছরের এই কটা দিন নিজেকে একটু অন্যভাবে সকলের সামনে হাজির করতে ইচ্ছে হয়! রংচঙে টিশার্ট হোক কিংবা বড়দের মতো শার্ট, পাঞ্জাবি - পোশাকের সঙ্গে মানানসই পাদুকা কিন্তু তাকেও কিনে দিতে হবে। ওদের কথাও বিলক্ষণ মাথায় রেখেছে শ্রীলেদার্স। 'কিডস' সেকশনে গেলেই দেখতে পাবেন, ছোট ছেলেদের জন্য থরে থরে সাজানো রকমারি জুতো।
দুরন্তপনায় সে সবার চেয়ে এগিয়ে? সারাক্ষণ চরকিপাক খাচ্ছে? আপনার বাড়ির জুনিয়র যদি এমনই হয়ে থাকে, তাহলে তার জন্য নরম, টেকসই, আরামদায়ক জুতোই দরকার। আবার স্টাইলে পিছিয়ে থাকলেও হবে না। না না, এত ভাবতে হবে না। মুশকিল আসানে শ্রীলেদার্স তো আছেই। দেখুন না একবার গিয়ে, কেমন দারুণ দারুণ সব জুতো পছন্দ হয়!
তিনি আবার বাঁধা জুতো পরতে তেমন পছন্দ করেন না। বেশ তো, এমন জুতোই তাহলে কিনে দিন, যাতে পা বাঁধাও পড়বে না আর পাঞ্জাবি-পাজামা থেকে প্যান্ট-শার্টের সঙ্গে দিব্যি মানিয়ে যায়। তেমন কালেকশনও শ্রীলেদার্সে ঢের।
জুতো দেখা যেন আর শেষই হয় না। তা তো না হওয়ারই কথা! শ্রীলেদার্স বলে কথা, নানা বয়সি নানাজনের নানারকম পছন্দের কথা ভেবে পাদুকা তৈরিই তাদের মূল লক্ষ্য। গুণমান আর কায়দার দারুণ মিশেলে অঢেল সম্ভার।
পুজোয় প্যান্ডেল হপিংয়ের সঙ্গী নতুন জুতো। আর তাই ছোট, বড় সকলের জন্য তা আরামদায়ক হওয়া খুব জরুরি। সন্তানের সেই আরামের বিষয়টি মা-বাবা হিসেবে আপনাকেই বুঝতে হবে। যেমনটি পায়ে পরলে ছেলে অথবা মেয়ে ফুরফুরে মেজাতে ঘুরে বেড়াতে পারবে এবং আপনিও নিশ্চিন্ত হবেন, তেমন জুতোই কিনে দিন। এই কাজে আপনাকে একমাত্র সাহায্য করতে পারে শ্রীলেদার্সই।
ওহ! শ্রীলেদার্সের জুতো-কাহিনি বলতে গিয়ে আসল তথ্যই তো জানানো হল না। যতই কায়দা আর যতই আরামদায়ক জুতো কিনুন, দাম কিন্তু সাধ্যের মধ্যে। আর সেটাই শ্রীলেদার্সের ইউএসপি। সাধ আর সাধ্য দুটোই আপনার আয়ত্তে। সপরিবার শারদোৎসব দারুণ কাটুক, শুভেচ্ছা জানাচ্ছে শ্রীলেদার্স।
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.