সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দুজনেই এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাননি। ফলে দলীপ ট্রফিতে সুযোগ ছিল নিজেদের প্রমাণ করার। সেই সুযোগ একেবারেই কাজে লাগাতে পারলেন না শ্রেয়স আইয়ার। অন্যদিকে হাফসেঞ্চুরি করে বার্তা দিয়ে রাখলেন যশস্বী জয়সওয়াল। তারপরও তাঁদের দল হেরেছে। দলীপ ফাইনালে দেখা হবে মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলের। সেমিফাইনালে প্রথমবার দেখা গেল বিসিসিআই প্রবর্তিত নতুন নিয়মের।
সেমির একটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল পশ্চিমাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চল। পশ্চিমাঞ্চল প্রথমে করে ৪৩৮ রান। সেঞ্চুরি করেন দীর্ঘদিন ধরে ‘বঞ্চিত’ আরেক ক্রিকেটার রুতুরাজ গায়কোয়াড়। সেই ইনিংসে শ্রেয়স ২৫ রান করেন। জবাবে মধ্যাঞ্চল ৬০০ রান করে। রজত পাতিদার করেন ৭৭ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে পশ্চিমাঞ্চল ৮ উইকেট হারিয়ে ২১৬ রান করে। যশস্বী ৬৪ রান করেন। শ্রেয়স এবারও ব্যর্থ। করেন মাত্র ১২ রান। প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ফাইনালে যায় মধ্যাঞ্চল।
সেমিফাইনালের আরেকটি ম্যাচে দক্ষিণাঞ্চল ৫৩৬ রান করে। নারায়ণ জগদীশন ১৯৭ রানে আউট হন। সম্প্রতি তিনি ভারতীয় এ দলে ডাক পেয়েছেন। জবাবে উত্তরাঞ্চল ৩৬১ রানে অলআউট হয়ে যায়। দ্বিতীয় ইনিংসে দক্ষিণাঞ্চল ১ উইকেট হারিয়ে ৯৫ রান করে। এবার ৫২ রান করে অপরাজিত থাকেন জগদীশন। প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার সুবাদে ফাইনালে যায় দক্ষিণাঞ্চল। ফাইনাল ১১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু।
এর মধ্যে মধ্যাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল ম্যাচে দেখা গেল বিসিসিআইয়ের নতুন নিয়ম প্রয়োগ। শুধু কনকাশন সাব নয়, কেউ গুরুতর আহত হলেও বদলি ক্রিকেটার আনা যাবে। বোর্ডের নয়া নিয়মের প্রয়োগ হল এই ম্যাচে। পশ্চিমাঞ্চলের হার্ভিক দেশাই আহত হলে তাঁর বদলি হিসেবে আসেন সৌরভ নাওয়ালে।
খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ
নিয়মিত খবরে থাকতে ফলো করুন
Copyright © 2025 Sangbad Pratidin Digital Pvt. Ltd. All rights reserved.