গত এক দশকে কলকাতা�?পুজোর চালচিত্র�?অনেক বদ�?এসেছে। সাবেকি পুজোর জায়গ�?দখ�?কর�?নিয়েছে নিত্যনতু�?থিমে�?আমদানি�?আঙ্গিক থেকে প্রচার�?এসেছ�?কর্পোরে�?ছাপ। তব�?�?সবের মধ্যেও কোথাও যে�?উজানস্রোত�?হা�?ধর�?বসেছিলেন শিল্পী কার্তি�?পাল। আর তাঁর বাগবাজার সার্বজনীনে�?পুজো। বাঙালি�?নস্ট্যালজিয়া�?আঁচল�?গিঁট বাঁধ�?যে দুর্গাপুজোর স্মৃতি, তা�?�?বছ�?বছ�?ফিরিয়ে আনতে�?তিনি�?আর সে মাতৃমূর্তি�?দিকে তাকিয়ে ফিকে হয়�?যে�?বহ�?প্রচারের হরেক পুজোর জৌলুস। আর্ট কলেজ�?পড়া হয়নি�?মৃদু আক্ষেপ ছি�?তা নিয়ে�?কিন্তু তা�?জন্য থেমে যাননি। মাটি�?সঙ্গ�?ঘর কর�?সে�?ছেলেবালা থেকেই। বাবা জিতে�?পালে�?কা�?থেকে�?শিখেছিলে�?কী কর�?সামান্�?মাটিকে বদলে ফেলা যা�?মূর্তিতে�?সে�?সঙ্গ�?মিশেছি�?তাঁর কল্পনা�?কে বল�?দেবী�?চক্ষুদান শুধু তুলি�?টানে! আসলে তে�?শিল্পী�?দরদে�?তা ফুটে ওঠে। স্মৃতিচারণ করতে করতে ছেলেবেলা�?ফিরে গিয়েছিলে�?শিল্পী-পুত্�?নব পাল। বলছিলে�? “ছোটবেল�?থেকে আমাদের খেলা�?ঘর বলুন আর যা�?বলুন, সব ওই ঠাকু�?তৈরি�?জায়গাতেই�?বাবাকে দেখতাম তন্ম�?হয়�?কা�?করছে�?উপ�?থেকে নামছেই না�?আমাদের প্রথ�?প্রথ�?দেবী�?চোখ আঁকত�?দি�?না�?আমরা হাঁস, ময়ূর এসবে�?চোখ আঁকতাম�?ঠাকুরে�?চোখ দেওয়�?বাবা�?কাছে একটা বিরা�?কা�?ছিল। অনেকটা বড�?হওয়া�?পর�?সে সুযোগ পেয়েছি।�?/p>

থিমে�?বাজারে�?সাবেকিয়ানাকে আঁকড়ে থাকতেই ভালবাসতে�?শিল্পী কার্তি�?পাল। নিজে আর্ট কলেজ�?পড়ত�?পারেননি। সে খে�?মিটিয়েছিলে�?ছেলে�?পড়িয়ে�?থিমশিল্পী হিসেবে ছেলে যখ�?শহরে না�?করেছ�? তখ�?থি�?ব্যাপারট�?একটু আধটু মেনে�?নিয়েছিলেন। কিন্তু বাগবাজারের পুজে�?ছি�?তাঁর প্রাণ। নববাবু জানাচ্ছিলে�? বাগবাজার সার্বজনীনে�?সব মা�?ছি�?তাঁর মুখস্থ�?শেষে�?দিকে বয়সে�?কারণ�?নিজে কা�?করতে পারতেন না�?কিন্তু তদারকি করতেন। সে�?কাজে ইত�?পড়ল�?তব�?শিল্পী বেঁচ�?থাকে�?তাঁর পরবর্তী প্রজন্মে�?মধ্যে। কার্তি�?পা�?যেমন থেকে যাবে�?নব পালে�?কাজে�?আঙ্গিকে। কিন্তু এরপর কি সে�?চিরাচরিত মাতৃমূর্তিতে বদ�?আসবে? ‘একদমই না�? বললে�?নব পা�? ‘আমি চা�?না বাবা�?কাজে�?ধারা�?পরিবর্তন করতে�?কোন�?এক্সপেরিমেন্টও করতে চা�?না�?যে মা�?বাবা তুলে ধরেছিলেন, তা�?�?বর�?বজায় রাখত�?চাই।�?/p>