Bihar | Raju Patel, a beggar in Bettiah, goes digital; accepts PhonePe & puts a QR code around his neck

“I accept digital payments, it’s enough to get the work done & fill my stomach,” said Raju Patel

Visuals from Bettiah railway station pic.twitter.com/nbw83uXop6

�?ANI (@ANI) February 8, 2022

রাজু প্যাটেল। মাঝবয়সী ব্যক্তি। বিহারে�?বেতিয়া�?বাসিন্দা�?অন্যের সাহায্�?নিয়ে�?ক্ষুণ্ণিবৃত্তি কর�?থাকেন। ইদানিং দেখা যা�? রাজু�?গলায় ঝোলানো একটি কার্�? তাতে QR Code দেওয়া। অর্থাৎ ডিজিটা�?লেনদেন�?(Digital Transaction)দিব্যি সড়গড় রাজু�?অনেক যাত্রীকে�?দেখা গে�? সে�?QR Code-�?স্ক্যা�?কর�?তাঁক�?অর্থ দিচ্ছেন। সংবা�?সংস্থা এএনআ�?কে দেওয়�?সাক্ষাৎকার�?রাজু বলেন, ”আম�?ডিজিটালি�?ভিক্ষা নিই। নিজে�?পে�?ভরানোর জন্য এই ব্যবস্থা আমায় কর�?নিতে হয়েছে।” মূলত PhonePe’�?মাধ্যম�?তিনি সাহায্�?নিয়ে থাকেন।

[আর�?পড়ু�? মানুষে�?মাংস, বিড়ালের কাঁচ�?মাথা খেয়ে মিটছ�?খিদে! চমকে দিচ্ছে আফগা�?রিহ্যাবে�?ছব�?/a>]

Its both good and bad. Good that digitisation has reached masses. Bad that govt is not doing enough to reduce beggary, giving jobs and these people themselves feel content with begging and not doing something for themselves to get out of it and brighten their future.

�?_Memyself_ (@keepinitomyself) February 8, 2022

What are you trying to prove

– Digital India is a success as beggar also uses QR code/wallet or

– Situation is so bad that even people with tech awareness has to beg for a living

�?Sid (@siddharth_pynr) February 8, 2022

[আর�?পড়ু�? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা�?রাজ্যে�?�?পুরসভা�?জয় তৃণমূলের, দ���নহাটায় দখ�?৭ট�?ওয়ার্ড]

শহরে ভিক্ষা কর�?দু’বেলা অন্ন সংস্থা�?কর�?মানুষগুলোর এম�?কাজে আপ্লুত মহকুমা শাসক সুমন্ত সহায়ও�?তিনি জানিয়�?দিলে�? এম�?নিদর্শ�?তিনি তাঁর কর্মজীবন�?অন্ত�?দেখেননি। শুধু দানে�?অর্থ তহবিলে জম�?দেওয়াই নয�? বিষয়ট�?উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও জানাবে�?বল�?জানিয়েছেন মহকুমা শাসক�?অন্যদিকে, এই উদ্যোগ�?শামি�?হলেন যাঁর�? সে�?সংগঠনে�?তাদে�?অন্যতম সদস্�?শক্ত�?পা�?বলছে�? “এমনিত�?লকডাউন�?এই সমস্�?ভিক্ষাজীবীদে�?গত দশদি�?ধর�?আয�?উপার্জনে�?রাস্তা সমস্�?বন্ধ�?রাস্তায় লোকই নে�? ভিক্ষা দেবে কে? তা�?বিভিন্�?সহৃদ�?ব্যক্তির কা�?থেকে অর্থ বা খাবা�?জোগাড় কর�?তাঁদের দু’বেলা-দু’মুঠো সংস্থা�?করার চেষ্টা করছি আমরা�?বুধবার দুপুরে খাবা�?দিতে আসার সময় তাঁরাই উদ্যোগী হয়ে নিজেদে�?ইচ্ছের কথ�?জানান। তা�?ক্ষুদ্�?হলেও তাঁদের দানে�?ইচ্ছাক�?অমর্যাদা করার সাহস পাইনি। সমস্�?সংগৃহী�?অর্থ মহকুমা শাসকের হাতে তুলে দেওয়�?হয়েছে।�?/p>

[আর�?পড়ু�? উপার্জনহী�?অযোধ্য�?পাহাড়বাস���, বাসিন্দাদে�?চা�?পাঠালে�?বারাসতের পুলি�?সুপার]

কখনও মন্দির�? কখনও ফুটপাত�? কখনো ট্রাফি�?সিগন্যাল সাধারণ�?তাঁদের ঠিকানা�?কারও দৈনি�?আয�?মোটে পঞ্চাশ টাকা, কারও আবার একশো বা তা�?একটু বেশি�?উৎসব-অনুষ্ঠান�?আয় খানিকট�?বেশি হয�?কখনও-সখনও�?তা�?গত সা�?দি�?ধর�?সেটা�?বন্ধ�?লকডাউন�?এখ�?এক বেলা�?খাবা�?জোগাড় করাটাই তাঁদের কাছে চ্যালেঞ্জের। বিভিন্�?স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কিংব�?দরদী কারও সহায়তায�?সে�?আহারটুকু হয়�?জুটে যাচ্ছে�?/p>

তব�?তাতে বিশে�?পরোয়�?করছে�?না শিলিগুড়ির বিভিন্�?এলাকায�?ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা ভিক্ষুকরা। বর�?নিজেদে�?এতদিনকার আয�?থেকে বাঁচিয়ে ৪০�?টাকা মুখ্যমন্ত্রী�?ত্রা�?তহবিলে তাঁর�?তুলে দিয়েছে�?রাজ্যে�?সাধারণ মানুষে�?চিকিৎসার জন্য�?দাতাদে�?মধ্য�?অন্যতম সুমিত্রা নামে এক মহিলার কথায়, “সবা�?কিছু না কিছু সাহায্�?করছে�?মাইকেও প্রচার চলছে�?তা�?ভাবলাম, যা পারি তাইই দিই। অল্প টাকা তো, তা�?কুন্ঠা বো�?করছিলাম।�?টাকা�?অঙ্ক�?নিজেরা হয়�?কুণ্ঠা বো�?করছে�? কিন্তু তাঁদের যে কতখানি অকুণ্ঠ ভালবাস�?রয়েছ�? তা বোধহ�?তাঁর�?নিজেরা�?জানে�?না�?/p>

[আর�?পড়ু�? লকডাউন উপেক্ষ�?কর�?জমায়েত, সচেত�?করতে গিয়ে আক্রান্ত পুলি�?/a>]