সম্প্রতি সমুদ্র নিয়�?নতুন একটি গবেষণা�?রিপোর্�?প্রকাশ করেন অস্ট্রেলিয়া�?নি�?সাউথ ওয়েলস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা�?গবেষকদলে�?প্রধান ট্রেসি আইন্সওয়ার্থ জানাচ্ছে�? ‘এ�?টিমে�?বিজ্ঞানীরা সকলে�?এক দশকে�?বেশি সময় ধর�?শুধু প্রবালের উপরই গবেষণা করেছেন�?তা�?প্রবালদে�?ওরকম কঙ্কালসা�?চেহারা দেখে ওনার�?আঁতক�?উঠেছেন�?খু�?দ্রুতই এই পরিবর্তন ঘট�?গেছে�?প্রবালগুলো�?মৃত্যু�?পর ধূসর চেহারা থেকে তা কঙ্কাল হয়ে গিয়েছে৷�?এই রিপোর্�?দেখে ব্রিটেনে�?সমুদ্রবিজ্ঞানী লর�?রিচার্ডসনে�?মন্তব্�? ‘উষ্ণতার দাপট�?প্রবাল প্রাচীরে�?এত দ্রু�?ধ্বংসে�?কারণ�?এগুলোক�?ভূতুড়�?প্রবাল বল�?আমরা চিহ্নি�?করছি৷�?/p>

জানা গিয়েছ�? গত ১০ দি�?ধর�?মৃ�?প্রবালগুলিকে জলের উপরে ভাসত�?দেখা গিয়েছে৷ গবেষকর�?বলছে�? এভাব�?প্রবাল প্রাচীরে�?মৃত্যু গোটা সমুদ্র জগতে�?ব্যাপক প্রভাব পড়ছে৷ নি�?ক্যাসলের অধ্যাপ�?বি�?লেগা�?বলছে�? উষ্ণায়নের ফল�?সমুদ্রের তলদেশে যে ব্যাপক পরিবর্তন আসছে, তা কিন্তু স্থলভূমি�?তুলনায�?অনেকটা�?বেশি, যা হয়ত আমরা ভাবতেও পারছ�?না�?বল�?হচ্ছ�? এভাব�?বিশ্বজুড়ে প্রবাল প্রাচী�?ধ্বংসে�?মুখে এগিয়ে গেলে প্রকৃতির একটা বিরা�?অংশে�?ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে�?/p>