প্রতিপক্�?যা�?বলুক না কেন। মৃণালবাব�?বিষয়টিকে ইতিবাচ�?বলেই মন�?করছেন। তাঁর দাবি, জীবন�?প্রথমবার ভোট দিতে গিয়ে যে তিক্�?অভিজ্ঞতা হয়েছিল সে কারণেই ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্�?নিয়েছিলেন। কী সে�?অভিজ্ঞতা? মৃণালবাব�?জানিয়েছে�? ১৮ বছ�?বয়সে পা দিয়ে বাবা�?সঙ্গ�?ভোট দিতে গিয়েছিলে�?তিনি�?কিন্তু, পাড়ার ঝান্ডাধারী মস্তানরা মাঝপ�?থেকে�?ফিরিয়ে দিয়েছি�?তাঁকে। বলেছিল, আর যেতে হব�?না, আপনাদে�?ভোট হয়�?গিয়েছে�?সে�?বিতৃষ্ণা থেকে�?আর কোনওদি�?ভোটকেন্দ্রে�?দিকে যানন�?তিনি�?/p>

কিন্তু ফিরে আসার পর�?এই দশ বছ�?ভোট দিতে যানন�?কে�?? মৃণালবাবুর যুক্তি, “১৮ বছ�?বয়সে যখ�?ভোট দিতে গিয়েছিলা�?তখ�?মস্তানদে�?মা�?খাওয়ার ভয় পেয়েছিলাম। এখ�?হয়তে�?মারব�?না�?তব�?পরিস্থিত�?দেখে ভয় হয় ভোট দিতে গেলে কে�?যদ�?অপমা�?কর�?তাড়িয়�?দেয়। তা�?যাইনি।” যদিও মৃণালবাবুর এই যুক্তি কোনওভাবেই মানত�?নারা�?প্রতিপক্�?দলগুলি�?তৃণমূলের উত্ত�?২৪ পরগন�?জেলা�?কার্যকরী সভাপতি নারায়ণ গোস্বামী�?সা�?বক্তব্�? “এত বছরে তিনি অনেকবা�?ভোট দেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু দেননি। অর্থাৎ গণতন্ত্রের প্রত�?তাঁর অশ্রদ্ধা রয়েছে। আর বিজেপি প্রার্থী�?জনসংযোগ নেই। বিজেপি কর্মীরা�?তাঁক�?চেনে�?না�?�?ধরনে�?মানু�?কীভাবে ভোট�?দাঁড়া�?!”