মায়ের ছব�?আর দুর্গোৎসবে�?হরেক কার্টু�?ব্যানারে সেজে উঠেছ�?হোম। উত্ত�?২৪ পরগনার বিরাটি�?একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা�?হা�?ধর�?ওই হোমে�?সঙ্গ�?সমন্বয়ে�?মাধ্যম�?উম�?এখান�?পা রাখছেন প্রথমবার�?পুজো�?দিনগুলিত�?এই হোমে�?আবাসিকরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান কর�?তাঁদের সাংস্কৃতিক প্রতিভ�?তুলে ধরার জন্য চলছে অনুশীলন�?গানে-গানে অনুশীলনেই আগমন�?বার্তা স্পষ্ট�?সব আবাসিকের মুখে হাসি, উচ্ছ্বাস, আবেগ�?ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা�?হা�?ধর�?সকলেরই যে নতুন জামাকাপড�?হয়ে গিয়েছে। এখ�?শুধু�?পুজো�?আয়োজন�?যা নিজেদে�?হাতে সামা�?দিচ্ছে�?আবাসিকরা�?এই হোমে�?কর্ণধা�?নবকুমা�?দা�?বলেন, “২০০২-০৩ আর্থিক বছ�?থেকে সরকারি তত্ত্বাবধানে আমাদের এই হো�?চলছে�?তারপ�?থেকে বহ�?পুজো পা�?হয়েছে�?কোনওবা�?পুজো�?আগ�?হোমে এত আনন্�? এত খুশি দেখিনি�?এই প্রথ�?পুজো�?আয়োজনের উদ্যোগ নিতে�?সমগ্�?হোমে�?চেহারাটা�?যে�?বদলে গিয়েছে। এই হোমে�?বহ�?আবাসিকদে�?পুজো দেখত�?গিয়�?সমস্যায় পড়ত�?হতো। বোধহয় এই আয়োজনের পর আর এম�?সমস্যা হব�?না�?#8221;

তাঁদের শরীরে একসময় কুষ্�?রো�?বাসা বেঁধেছিল�?এখ�?সম্পূর্ণ সুস্থ। তাঁদের ছেলে-মেয়েদের স্থায়ী ঠিকানা হয়ে গিয়েছ�?এই হোম। এম�?সংখ্যাটা এই হোমে প্রায় ১৫�?জন�?হো�?কর্তৃপক্ষে�?কথায়, এখান�?এই ধরনে�?আবাসিক তাঁরাই, যাঁদের পরিবার ফিরিয়ে নেয় না বা তাঁদের আর্থিক সচ্ছলত�?নেই। এই আবাসিকদে�?জন্য সরকারি তরফে হো�?কর্তৃপক্ষক�?১০ শতাং�?টাকা দিতে হয়। বাকি অর্থ দেয় সরকার। পুটু পান্ডা নামে এক আবাসিক বলেন, “আমাদের আর কোথা�?যাওয়া�?জায়গা নেই। এটাই আমাদের ঘর�?সে ঘরেই এবার মা উম�?আসছেন। আমাদের যে কী আনন্�?বল�?বোঝাতে পারব না�?আর পুজো দেখত�?গিয়�?আমাদেরকে দূরে দাঁড�?করিয়ে দেওয়া হব�?না�?একেবার�?কা�?থেকে�?মাকে দর্শ�?করতে পারব�?#8221;

আরেক আবাসিক ৮৭ বছরে�?পল্ট�?চক্রবর্তী�?কথায়, “খু�?আনন্�?হচ্ছে। মা মু�?তুলে তাকিয়েছেন�?আর কয়েকদিন পরেই তো ঢা�?বাজবে। কতদি�?পর যে এম�?মন খুলে বাঁচার আনন্�?পাচ্ছি বল�?বোঝাতে পারব না�?#8221; হোমে�?আবাসিক হিসেবে থাকা কিশো�?কিশোরীরা গীতি আলেখ্য পরিবেশ�?করবে�?চলছে তা�?চর্চা। কিন্তু এই আয়োজন কি ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা �?হো�?কর্তৃপক্ষেরই? কর্ণধা�?নবকুমা�?দা�?বলেন, “আমরা এলাকার মানুষজনে�?কা�?থেকে চাঁদ�?তুলছি। বাজে�?রাখা হয়েছে �?লাখ। আমাদের প্রতিম�?বাইর�?তৈরি হচ্ছে। পঞ্চমীতে আমাদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান�?চতুর্থীতে�?প্রতিম�?হোমে চল�?আসবে�?#8221; সে�?অপেক্ষায�?যে�?আর সময় কাটছ�?না আবাসিকদের।

এই হোমে�?মধ্যেই রয়েছে ‘অবশেষে’ নামে এক বৃদ্ধাবাস। যা�?আবাসিক সংখ্যা ২৮�?এই প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকা�?জন পিছু �?হাজা�?টাকা কর�?দিয়�?থাকে�?তব�?এই টাকা নিয়মি�?পাওয়া যায় না�?হোমে�?হিসা�?অনুযায়ী এখনও ৩২ মা�?বকেয়া�?কিন্তু তাদে�?কোনও অসুবিধ�?বুঝত�?দেয় না হো�?কর্তৃপক্ষ। ফল�?১১ জন পুরু�?�?১৭ জন মহিল�?পুজো�?প্রাক্কালে একেবার�?খুশিতে�?রয়েছেন। পুজো�?দিনগুলোত�?কো�?জামাকাপড�?পরবে�? তা নিয়�?নিজেদে�?মধ্য�?আলোচনায় ব্যস্ত তারা�?এছাড়া কুষ্�?রোগে আক্রান্ত পুরু�? মহিল�?�?তাদে�?ছেলেমেয়েদের পাশাপাশি দুস্�?অনাথ, সিঙ্গল পেরেন্টসদে�?ছেলেমেয়েরাও এখান�?থাকেন। থাকে�?‘চাইল্ড নি�?কেয়ার অ্যান্�?প্রটেকশন’ প্রকল্পে�?আওতায় থাকা বালক-বালিকা থেকে কিশো�?কিশোরী�?অর্থাৎ যারা ট্রে�?থেকে উদ্ধার হয়। বাবা-মায়ে�?সঙ্গ�?ঝগড়�?কর�?ঘর ছেড়�?পালিয়�?আসেন�?বাধ্�?হয়ে শিশুশ্রম�?যুক্�?হয়, বাল্�?বিবাহে�?মত�?এলাকায�?ঘটনা ঘটলে এই হোমই তাঁদের ঠিকানা হয়। এম�?বালক-বালিকা �?কিশো�? কিশোরী�?সংখ্যা ২৮�?তব�?তারা ধারাবাহিকভাব�?থাকে�?না�?�?মাসে�?মধ্যেই তাঁদের সমস্যা�?সমাধান হওয়ার পর ঘর�?ফিরে যান।

৬৫ বছরে�?সাজিদা বেগম�?সম্প্রতি খবরে�?শিরোনামে উঠ�?এসেছেন সোশ্যা�?মিডিয়া�?দৌলতে। কুষ্�?রোগে ভুগছেন তিনি�?নে�?আধার কার্�?/a>�?ফল�?পেনশ�?পেতে চর�?বিপাকে পড়েছেন। এতদি�?কোনও সমস্যা হচ্ছিল না�?কিন্তু কেন্দ্�?সময়সীমা বেঁধ�?দিতে�?দিশেহারা হয়�?পড়েছে�?বেঙ্গালুরু�?বৃদ্ধা�?স্থানী�?অথরিটি আবার হুমক�?দিয়ে গিয়েছে, সাতদিনের মধ্য�?পেনশ�?অ্যাকাউন্টের সঙ্গ�?আধার যুক্�?না হল�?আর পেনশ�?হাতে পাবে�?না তিনি�?br />

[ঐতিহ��সিক �?ডিসেম্বর, ভারতবর্ষের মন�?আছ�?এই দিনে�?ইতিবৃত্ত?]

পেনশ�?হিসেবে পা�?মাত্�?এক হাজা�?টাকা�?তা দিয়ে�?দি�?গুজরান হয় তাঁর�?আয়ের আর অন্য কোনও উপায় নেই। শারীরি�?অবস্থা যা, তাতে পরিশ্র�?কর�?আয় কর�?সম্ভ�?নয়�?স্বাভাবিকভাবেই সাজিদা বেগম ভেবে কূ�?পাচ্ছে�?না এম�?অবস্থা�?কী করবেন। কুষ্�?রোগে�?কারণ�?হারিয়েছে�?হা�?পায়ে�?আঙুল এব�?দৃষ্টিশক্তি। আর আধার কার্�?তৈরি করতে গেলে ফিঙ্গারপ্রিন্ট এব�?আইরি�?স্ক্যা�?তো অত�?আবশ্যক! তাহল�?আধার কার্�?কীভাবে বানাবে�?তিনি! এম�?অবস্থা�?তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে সোশ্যা�?মিডিয়া�?একের পর এক পোস্�?কর�?সাজিদা বেগমের কথ�?ছড়িয়ে দেওয়�?হয়েছ�?সর্বত্র। সাহায্যে�?হা�?বাড়িয়�?দেওয়ার আরজি জানানো হয়েছে। অসুস্থ বৃদ্ধা�?কথ�?ছড়িয়ে পড়ত�?খানিকট�?সুরাহা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে, অক্টোবরে�?পেনশ�?পেয়েছে�?তিনি�?তব�?আগস্�? সেপ্টেম্বর এব�?নভেম্বরে�?পেনশনে�?জন্য এখনও লড়ছেন বৃদ্ধা�?সাজিদা বেগমের কথ�?নাহয় নেটদুনিয়ার সৌজন্য আজ সামন�?এসেছে। কিন্তু এম�?রোগী তো দেশে বিভিন্�?প্রান্তে�?ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন�?কেন্দ্�?কী পদক্ষে�?নিচ্ছে তাঁদের জন্য? কীভাবে তৈরি হব�?তাঁদের আধার কার্�? প্রশ্নটা উঠেই যাচ্ছে�?br />

[মর্মান্তিক! �?মাসে�?কন্যাসন্তানক�?খু�?কর�?ওয়াশিং মেশিনে ঢোকাল ��া]