গরমে�?দাপট বাড়ত�?ভারত-নেপা�?সীমান্তে�?মেচি নদী থেকে অস�?সংলগ্ন সংকো�?পর্যন্�?��রাই-ডুয়ার্�?জুড়ে পানী�?জলকষ্ট শুরু হয়েছে। তিরতির কর�?বইছে তিস্তা, জলঢাকা, তোর্সা, কালজানি। হাঁট�?জল নে�?অনেক ছো�?নদীতে�?ঝোরাগুলো শুকিয়ে কা�?হয়েছে। শুকিয়েছে কুয়ো�?বিকল হত�?শুরু করেছ�?অধিকাং�?নলকূপ। শহ�?এলাকার ভুক্তভোগী বাসিন্দারা জানিয়েছে�? বাড়ি�?পাম্পে দশ-পনের�?মিনিটে�?বেশি জল উঠছে না�?এই মুহূর্তে প্রত্যেকের ভরসা হয়েছ�?জনস্বাস্থ্�?কারিগর�?দপ্তরে�?টাইম কলের জল অথবা কেনা জল�?বাসিন্দাদে�?অভিযোগ, বিভিন্�?এলাকায় টাইম কল�?সুতো�?মত�?জল বে�?হওয়া�?ঝামেলা বেড়ে�?চলেছে। পরিস্থিত�?সামা�?দিতে শিলিগুড়ি, ময়নাগুড়ি, মেটেলি, চালস�? ওদলাবাড়ি, জয়গা�?সহ গ্রা�?শহরে�?বিভিন্�?এলাকায় ট্যাঙ্কে জল সরবরাহ শুরু হয়েছে।  যেখানে পরিস্রুত পানী�?জল সরবরাহের ব্যবস্থা এখনও হয়নি সেখানে জলবাহি�?রোগে�?শঙ্ক�?বাড়ছে।

কে�?জলকষ্ট এতোট�?তীব্�?হত�?শুরু করেছ�?
আবহাওয়�?দপ্তরে�?বিশেষজ্ঞ এব�?ভূগোলে�?গবেষকর�?জানিয়েছে�? ভূগর্ভস্�?জলের পরিমাণ নির্ভর কর�?বৃষ্টি�?উপরে�?বৃষ্টি�?জল ভূগর্ভ�?পৌঁছ�?সঞ্চিত হওয়াকে বল�?হয় ‘রিচার্�?#8217;�?বৃষ্টিপাতে�?পরিমাণ ঠি�?থাকল�?ভূগর্ভস্�?জল উত্তোল�?করলে�?সমস্যা হয় না�?কারণ, সেখানে বৃষ্টি�?জল পৌঁছ�?ঘাটত�?পূরণ করে। ময়নাগুড়ি কলেজের ভূগো�?বিভাগে�?প্রধান তথ�?আবহাওয়�?গবেষ�?মধুসূদ�?কর্মকা�?বলেন, “উত্তরবঙ্গে শীতকালী�?বৃষ্টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ�?কিন্তু গত বছ�?অক্টোব�?নভেম্ব�?থেকে এবার মার্চে�?শুরু পর্যন্�?মাঝারি মাপে�?বৃষ্টি হয়নি�?বিক্ষিপ্তভাব�?ছিটেফোঁট�?বৃষ্টি হলেও কাজে লাগেনি�?গ্রীষ্মে কালবৈশাখী কমেছে। ওই কারণ�?ভূ-গর্ভস্�?জলস্তর�?রিচার্�?হয়নি�?ক্রম�?নেমেছে�?#8221;

ডুয়ার্�?এব�?তরাইয়ে�?বিস্তীর্�?এলাকার  স্যালো এব�?গভী�?নলকূপে�?গভীরতার পরিসংখ্যান থেকে গবেষকর�?নিশ্চি�?ভূগর্ভস্�?জলস্তর অন্ত�?�?মিটা�?অর্থাৎ ১০ ফু�?নেমেছে�?ওই তথ্য যে অমূল�?নয় তা�?প্রমাণ মিলেছে চা বাগা�?কর্তৃপক্ষে�?বক্তব্�?থেকে�?ক্ষুদ্�?চা চাষি সংগঠনে�?অন্যতম কর্ত�?রজ�?কার্জি বলেন, “কয়েক মা�?আগেও ৮০ ফু�?থেকে ৯০ ফু�?গভী�?নলকূ�?থেকে জল মিলেছে�?এখ�?৯০ ফু�?থেকে ১০�?ফু�?গভী�?থেকে জল তুলত�?হচ্ছে। অনেক জায়গায় ১১�?ফুটে�?বেশি গভীরে পাইপ বসাত�?হচ্ছে।” ভূগোলে�?গবেষকর�?জানিয়েছে�?এক�?বৃষ্টি নেই। ভূগর্ভস্�?জল ভাণ্ডারে টা�?ধরেছে। তা�?উপ�?ক্রম�?পাইপের গভীরত�?বাড়িয়ে যথেচ্ছভাবে জল উত্তোলনে�?পরিনতিতে দ্রু�?জলস্তর নামত�?শুরু করায় জলকষ্ট তীব্�?হয়েছে। শহরে�?একাধিক ওয়ার্ডে বহুত�?আবাসনে�?সংখ্যা বেড়�?চলেছে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে�?জলের উৎ�?হিসেবে ব্যবহা�?কর�?হচ্ছ�?গভী�?নলকূপ।

স্থানীয় প্রশাসনে�?নিয়মকানুনকে বুড়�?আঙুল দেখিয়�? কিছু অদৃশ্য প্রশাসনি�?সমর্থন পেয়�?শহরে�?বিভিন্�?প্রান্তে নির্বিচারে বসান�?হচ্ছ�?নলকূপ। এর সঙ্গ�?পাল্লা দিয়�?বেড়েছ�?পানীয় জলের বোতলিং প্ল্যান্�? যা ভূগর্ভস্�?জলস্তরকে আর�?তলানিত�?ঠেলে দিচ্ছে�?পরিণতিতে একদিকে যেমন কুয়ো, পুকু�?শুকিয়েছে�?নলকূপে জল উঠছে না�?অন্যদিকে বরফগলা জল কমতে নদী, ঝোরা শুকিয়ে যাওয়ায় বিপদ গর্জেছে। উত্তরবঙ্�?বিশ্ববিদ্যালয়ে�?ভূগো�?বিভাগে�?অবসরপ্রাপ্�?প্রধান সুবী�?সরকা�?বলেন, “ভূগর্ভস্�?জলের বেহিসেবি ব্যবহার। লাগামছাড়া অপচয় বন্ধ করতে না পারল�?সমস্যা আর�?জটিল হবে।”