করোনার জন্য ভারত�?প্রথ�?এই ব্যবস্থা নিলে�?আমেরিক�?প্রবাসী বর্তমানে কলকাতাবাসী মনোবিদ রঞ্জ�?ঘোষ। আতঙ্�?আছেই�?আতঙ্�?থেকে আস�?Anxiety�?করোন�?আতঙ্�?জন্ম দিচ্ছে মানসিক রো�?মাইসোফোবিয়ার। আমেরিক�?�?ভারত�?সমানতালে প্র্যাকটিস করেন মনোবিদ�?এখ�?চিকিৎস�?করছে�?অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে। অভিন�?একটি পে�?দিয়�?যা ভারত�?প্রথ�?ব্যবহৃ�?হচ্ছে। রোগী�?থেকে দূরে বসেই লাইভ প্রেসক্রিপশন লিখছেন�?মনোবিদ রঞ্জ�?ঘোষে�?কথায�? করোন�?নিয়�?বহ�?মানু�?গুজব ছড়াচ্ছেন। তাতে�?কিছু কিছু মানু�?ভয�?পাচ্ছে�?এব�?সেখা�?থেকে�?মাইসোফোবিয়ার জন্ম হচ্ছে। এর মধ্য�?বেশকিছ�?রোগী পেয়েছ�?যাঁর�?অবসেসি�?কম্পালসি�?ডিসঅর্ডারে ভুগছেন অর্থাৎ এক জিনি�?নিয়�?বা�?বা�?ভাবা করোন�?নিয়�?সচেতনত�?জন্য�?বারবার বল�?হচ্ছ�? হা�?ধোয়�?উচিত স্যানিটাইজার দিয়ে। তখ�?কী করছে মানু�? বারবার স্যানিটাইজার দিয়�?হা�?ধুয়ে যাচ্ছেন। এই অভ্যাসটা কিন্তু পরবর্তীকালে রয়ে যেতে পারে�?অতিরিক্ত অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহা�?করলে হা�?খারা�?হবে।’

[আর�?পড়ু�? আমিষ খাবারে নে�?করোনার আতঙ্�? জানু�?কী বলছে�?চিকিৎসকর�?/a>]

[আর�?পড়ু�? করোন�?থেকে বাঁচতে সেল্‌ফ ক���য়ারেন্টাইন, কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন নিজেকে?]

পিজি�?‘ইনস্টিটিউ�?অফ সাইকিয়াট্রি�?�?অধিকর্তা ডা. প্রদী�?সাহা এব�?পাভল�?হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডা. শর্মিল�?সরকা�? দু’জনে�?রবিনসন স্ট্রিটে�?পার্�?দে-�?মেডিক্যা�?টিমে ছিলেন। দু’জনে�?সল্টলেকে�?ঘটনা�?রবিনসন স্ট্রিটে�?ছায়া দেখত�?পেয়েছেন। প্রদীপবাবুর পর্যবেক্ষণ, “কাজ না কর�? আশপা�?থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেওয়�? মায়ে�?দে�?আগলে থাকা– �?সব দেখে মন�?হচ্ছ�?মৈত্রে�?‘সিজোফ্রেনিয়া উই�?পুওর ড্রা�?কমপ্লায়েন্স�?এর শিকার। দীর্ঘদিন ওষুধ না খাওয়ায় এম�?ভয়ংক�?চেহারা নিয়েছে মানসিক রোগ�?কথ�?বললে বিষয়টি পরিষ্কার হবে। তব�?যেভাবে মায়ে�?দে�?আগলে রেখে বস�?ছি�?তাতে মন�?হয় ‘ডিলিউশন�?�?কা�?করছি�?মৈত্রেয়র মনে।�?আগ�?চল্লিশ-পঞ্চাশ বছরে একবা�?রবিনসন স্ট্রিটে�?মতো ঘটনা ঘটত। এখ�?প্রত�?দু�?তি�?মাসে দেখা যাচ্ছে�?এর থেকে পরিষ্কার, নিউক্লিয়ার পরিবারের বীজতলা�?মানসিক রোগের বিস্তা�?হচ্ছে। এমনই পর্যবেক্ষণ শর্মিলাদেবীর। বললে�? “নিউক্লিয়া�?ফ্যামিলিতে বাবা-মায়ে�?সঙ্গ�?সন্তানের একাত্মতা বা টা�?বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। সেক্ষেত্রে অভিভাবকে�?একজন চল�?গেলে আর একজনকে হারানোর ভয় চেপে ধর�?সন্তানকে�?এক্ষেত্রেও তা-�?হয়েছ�?কি না দেখত�?হবে।�?শর্মিলার পর্যবেক্ষণ, “সবা�?নিজেকে নিয়ে বড�?ব্যস্ত হয়�?পড়ছি। কে�?সমাজবিচ্ছিন্�?হয়�?থাকা�?চেষ্টা করলে প্রতিবেশীদে�?উচিত হস্তক্ষে�?করা। তব�?যতটুকু শুনলাম তাতে মন�?হচ্ছ�?ছেলেটি�?মানসিক সমস্যা ছিল।�?/p>

[১৮ দি�?ধর�?মায়ে�?দে�?আগলে ছেলে! রবিনসন স্ট্রি�?কাণ্ডে�?ছা��া সল্টলেকে]

মৈত্রে�?বাবা-মায়ে�?একমাত্�?সন্তান�?চিকিৎস�?বাবা আগ�?মারা গিয়েছেন। নিজে�?বলতে ছিলে�?শুধু অবসরপ্রাপ্�?শিক্ষিকা মা�?তা�?মায়ে�?মৃত্য়ু�?পর সম্ভবত ‘প্যাথলজিক্যাল গ্রিফ�?গ্রা�?করেছিল মৈত্রেয়কে। সে�?থেকে�?প্রিয়জনে�?দে�?আটকে রাখা�?প্রবণত�?তৈরি হয়েছিল�?তৈরি হয়েছিল দুর্গন্ধ সহ্য করার ক্ষমতা�?মনোবিজ্ঞানীরা জানিয়েছে�? মানসিক রোগের শিকড�?কতটা গভীরে ডালপাল�?মেলেছি�? তা জানত�?গেলে মৈত্রেয়র অতী�?জানত�?হবে। পড়াশোনায় কেমন ছিলে�? বন্ধুদের সঙ্গ�?কীভাবে মিশতেন, কতটা অন্তর্মুখী ছিলে�? নিজে�?মন�?কথ�?বলতে�?কি না, কতটা সন্দেহবাতি�?ছিলে�?ইত্যাদি। ঘটনাপ্রবাহ দেখে প্রাথমিকভাবে মন�?হচ্ছ�?‘সিজোফ্রেনিক�?ছিলে�?মৈত্রেয়। রবিনসন স্ট্রিটে�?পার্�?দে-�?মতো ‘সাইকোসিস�?�?ছোব�?মারত�?পারে�?পরীক্ষা না কর�?বল�?মুশকিল�?/p>

[বড়দিন �?নববর্ষ�?ইভটিজারদের মোকাবিলা��� শহরে ‘উইনার্স’]

[নাইট শি��ট�?অফিস? জানে�?কী বিপদ হত�?পারে আপনা�?]

‘কমিউনিটি ক্রাইং’-এর এই জাপানি মডেল প্রয়োগে�?ইঙ্গিত দিচ্ছে�?বাংলার মনোবিজ্ঞানীরাও। পিজি হাসপাতাল থেকে পাভল�?হাসপাতাল, বেসরকারি মানসিক হাসপাতাল থেকে সাইকোলজিক্যাল কাউন্সেলিং সেন্টার। সর্বত্�?আগ্র�?তৈরি হয়েছ�?হতাশ�?কমানো�?এই জাপানি ওষুধ নিয়ে�?অনেকদি�?ধরেই কান্না নিয়ে গবেষণা চলছে�?এট�?‘হেলদ�?কোপিং স্ট্রাটেজি’ বলেই মনোবিজ্ঞানীরা মন�?করেন�?পিজি হাসপাতালের ‘ইনস্টিটিউট অফ সাইকিয়াট্র�?#8217;-�?অধিকর্তা ডা. প্রদী�?সাহা জানিয়েছে�? “আমরা শুধু দুঃখ�?কাঁদ�?না�?আনন্দে, খুশিতে�?চোখের জল বে�?হয়�?বাচ্চারা কমিউনিকেশনের মাধ্যম হিসাবে কান্নাকে ব্যবহা�?করে। প্রাপ্তবয়স্করা অনুভূতির প্রকাশ�?কাঁদেন�?অনুকূল পরিস্থিতিত�?কাঁদলে লা�?আছে। চেপে রাখা দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে�?#8221; এক�?বক্তব্�?পাভলভে�?সাইকিয়াট্রিস্ট ডা. শর্মিল�?সরকারের। তাঁর মত, “প্রিয়জ�?বিয়োগ�?বা অন্য কোন�?কারন�?কে�?চুপচাপ হয়�?গেলে ‘ক্যাথারসিস পদ্ধতি’ প্রয়ো�?কর�?কাঁদানো হয়�?এটাক�?ভেন্টিলেশন বল�?হয়�?কিন্তু, ‘সাইকো’ রোগীদে�?ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কা�?কর�?না�?মু�?ডিসঅর্ডা�? ক্লিনিকা�?ডিসঅর্ডা�?থাকল�?বা প্রতিকূল পরিবেশ�?কাঁদলে তা স্বাস্থ্যক�?হয় না�?#8221;

কান্না নিয়ে ১৯৮০ থেকে অনেক সমীক্ষা হয়েছে। ২০১৩-তে প্রাপ্তবয়স্কদে�?কান্না বা ‘ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডাল্�?ক্রাইং’ নিয়ে জাপানে একটি সমীক্ষা হয়�?তাতে বল�?হয়, জাপানিরা একেবারেই কাঁদতে চা�?না�?অত্যন্�?অন্তর্মুখী�?দুঃখ-কষ্ট-যন্ত্রণা চেপে রাখা�?বিশ্বাসী�?রা�?চেপে রাখতেও জাপানিদে�?জুড়�?মেলা ভার। মার্কিনিরা উল্টো�?সবচেয়ে বেশি রাগারাগি কর�? কান্নাকাটি�?করে। আবেগের বহিঃপ্রকাশ�?বাঙালিদে�?সঙ্গ�?জাপানিদে�?অনেক মিল। তা�?এই শহরে�?হতাশ�?মোকাবিলার প্রাথমিক হাতিয়া�?হয়�?উঠতে�?পারে কান্না�?মত মনোবিজ্ঞানীদের।শহরে�?সিনিয়র কনসালট্যান্ট সাইকিয়াট্রিস্ট তথ�?‘ক্রিস্টা�?মাইন্ড�?#8217;-এর প্রতিষ্ঠাত�?অধিকর্তা ডা. রিমা মুখোপাধ্যায় জানালে�? “জাপা�?যখ�?এই পদ্ধতি অনুসরণ করছে তখ�?নিশ্চয়�?বৈজ্ঞানি�?ভিত্তি রয়েছে। বিশদ�?জানত�?হবে। তব�?কাউন্সেলিং কর�?কাঁদানো বে�?কঠিন কাজ।” রিমা�?পর্যবেক্ষণ, “ছোটবেলা থেকে�?আমাদের এখান�?ছেলেদে�?বল�?হয়, প্রকাশ্য�?চোখের জল ফেলত�?নেই। দুঃখ-কষ্ট নিজে�?ভিতর�?রাখো। এট�?কখনও�?কর�?উচিত নয়�?কান্না পেলে ছেলেরা�?কাঁদুক�?এট�?আমরা অভিভাবকদের বলতে শুরু করেছি। কে জানে অদূর ভবিষ্যতে হয়তে�?এখানেও জাপানি ‘মডেল’ প্রয়ো�?কর�?হবে।”

[হাঁটতে গ���লে বারবার জুতো খুলে যাচ্ছে! শিরদাঁড়ার সমস্যা নয়তো?]

গবেষণা�?প্রমাণিত, মেয়েরা অবশ্�?কান্না�?ব্যাপারে ছেলেদে�?থেকে অনেকটা�?এগিয়ে। মেয়েরা মাসে �?�?বা�?কাঁদে। সেখানে ছেলেরা মাত্�?�?�?বার। গবেষণা�?এই সত্য উদঘাটি�?হয়েছে। অনুকূল পরিবেশ পেলে হতাশ�?কমাত�?কান্না�?থেকে ভা�?ওষুধ আর কিছু হত�?পারে না�?কান্না হল ‘হেল্�?সিকি�?বিহেভিয়া�?#8217;-মত মনোবি�?স্মিতা সিংহের�?তাঁর ব্যাখ্যা, “কাঁদলে প্যারাসিম্পেথ্যাটি�?নার্ভগুল�?উত্তেজিত হয়�?এম�?কিছু হরমোন নিঃসৃত হয় যা রোগীকে শান্�?হত�?সাহায্�?করে। তাছাড়�?কাঁদলে আমাদের শরীরে বেশি অক্সিজেন যায়। ঠান্ডা হাওয়�?শরীরে�?ভিতর�?গিয়ে হাইপোথ্যালামা�?গ্রন্থিক�?ঠান্ডা করে। তা�?থেকে একটা ‘রিল্যাক্সেশন’ হয়�?অনুভূতির উপরে একটা নিয়ন্ত্র�?আসে।” জানা গিয়েছে, জাপানে সমবেতভাব�?কান্না�?জন্য ‘রু�?কাটস�?#8217; উৎসব হয়�?এই ‘কমিউনা�?ক্রাইং’-এর সংস্কৃতি অনেক দেশই চালু করছে�?জাপানে�?স্কু�?কলেজ-অফিস-কাছারিতে সপ্তাহ�?একদি�?কাঁদানো হয়�?হতাশার মোকাবিলায় �?রাজ্যও কি জাপানে�?পথ ধরবে?