লেখক অভী�?সরকারে�?রচনা ‘এবং ইনকুইজিশন�?গল্প সংকলনে�?প্রথ�?তিনট�?গল্প – ‘শো�? ভোগ �?রক্তফলক�?নিয়ে এই ছবি। ‘শোধ�?গল্পটি ষোড়�? সপ্তদশ শতকে�?এক অলৌকিক ক্ষমতাসম্পন্�?পুরু�? যিনি প্রতিট�?কাহিনিতে�?ফিরে ফিরে এসেছেন�?ঠগীরা এই গল্পের অন্যতম গুরুত্বপূ্র্�?চরিত্র�?‘ভোগ�?এক স্বাতন্ত্র্যবাদী পুরুষে�?গল্প�?তিনি কীভাবে তন্ত্রের মাধ্যম�?বিপদ কাটিয়ে উঠলে�? তা নিয়ে আবর্তি�?এই কাহিনি�?আর ‘রক্তফলক�?বৌদ্�?যুগে�?ইতিহাসকে আজকে�?প্রেক্ষাপট�?এন�?রচিত�?এই তি�?কাহিনি�?সমন্বয়�?তৈরি ‘পূর্ব পশ্চিম দক্ষিণ – উত্ত�?আসবেই’। জাস্�?স্টুডি�?তরফে সুচন্দ্র�?ভানিয়া প্রযোজিত এই ছবির পরিচাল�?রাজর্ষ�?দে�?তাঁর এটাই প্রথ�?ছবি।

[আর�?পড়ু�? গোলাপি ইতিহাসের সাক্ষী থাকত�?কলকাতা�?আসছে�?রা��ি]

কাহিনি বিন্যা�?খানিকট�?এরকম – একটি ট্রেনযাত্রায় অভিনেত�?কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায় তাঁর সহযাত্রী অর্পিত�?চট্টোপাধ্যায়ক�?জোর করেই তিনট�?গল্প শোনান�?যা দশমহাবিদ্যার তি�?দেবীকে ঘিরে�?এই ছবিত�?অভিনয়ও করেছেন সুচন্দ্রা। তাঁর কথায়, “তন্ত্�?মানে�?যে�?ভয়�?এম�?একটা ধারণ�?আমাদের মনের মধ্য�?গেঁথ�?গিয়েছে�?আসলে এই তন্ত্রকেদেখিয়ে অনেক�?ভয় দেখায়। ব্যবসা করে। কিন্তু তা�?যাতে ভু�?প্রয়ো�?না হয় ছবিত�?সেটা�?তুলে ধর�?হয়েছে।�?অনেকের মত�? এট�?কুসংস্কা্রের ছব�? কিন্তু পরিচাল�?রাজর্ষ�?দে–র দাবি, “এ�?ছবিত�?একটা সামাজি�?বার্তা দেওয়�?হচ্ছে। তন্ত্র আসলে কিছু�?নয়, ভালবাসাই সবচেয়ে বড�?তন্ত্র�?অনেক�?বলেন, সম�?খারা�?কাটাতে তাবি�?পর�?নাও। কিন্তু এসবে�?দরকা�?হয় না�?আমরা যদ�?নিজে�?কা�?সঠিক ভাবে কর�?যা�? তাহল�?সফ�?হবই।�?/p>

এই ছবির প্রধান চরিত্র, গল্পের চরিত্রের মতোই কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ। তন্ত্রের ভু�?প্রয়ো�?হল�?কী হব�?এব�?তা�?সঠিক রাস্তা কী, সেটা�?বারবার বাতল�?দিচ্ছে�?এই চরিত্র�?অভিন�?কর�?পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র�?অভিন�?করছে�?প্রা�?দু’দশক পর নাট্যকার রুদ্রপ্রসা�?সেনগুপ্ত�?br />গল্প�?শোধ:
বৌদ্ধতন্ত্র মা তারাকে নিয়ে রোমহর্ষ�?গল্প�?মূ�?চরিত্র�?বলিউডে�?রাজে�?শর্মা। ঠগীদে�?নিয়ে এই কাহিনী�?যেখানে চোখ�?সুরম�? মুখে দাড়�? পরনে কালে�?রঙের জোব্ব�?নাগর�?পায়ে সাদা ঘোড়া�?চড়ে ছুটছেন বুল্লা খাঁ। ইস্ট ইন্ডিয়�?কোম্পানির আমলে ঠগী হামল�?থেকে রেহা�?দিতে�?পুরুলিয়া�?রঘুনাথপুরে�?খটখট�? শুকনো নিলড�?পাহাড়ের কোল�?এই ছবির শুটিং। আর এই বুল্লা খা�?চরিত্র�?পুরুলিয়া জেলা পরিষদে�?সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়।
গল্প–ভো�?
এই গল্প দশমহাবিদ্যার আরেক দেবী মাতঙ্গীকে নিয়ে�?এখান�?রয়েছেন দামিনী বস�? ঈশিক�?দে, গৌর�?চক্রবর্তী�?এই ছবিত�?ঈশিক�?ডামড়ি নামে এক চরিত্র�?পিশাচিনী�?ভূমিকায়।

গল্প–রক্তফলক:
“এ�?ছোট বাচ্চাকে কোথাও নিয়ে যাওয়ার দরকা�?নেই। তি�?মাসে�?বাচ্চাকে কোথায় ঝাড়াত�?নিয়ে যাবি বল তে�? একটা কা�?কর, আন্টিক�?বল বাড়িত�?তে�?রোজ ধু্‌নো দেওয়াই হয়�?অনেক বেশি নেগেটি�?এনার্জিক�?সরাত�?হেল্�?কর�?তেজপাতা। বাড়িত�?তে�?আমরা সবাই তেজপাত�?ইউজই করি। তু�?আন্টিক�?বলিস তেজপাত�?যখ�?ধু্নো দিচ্ছে কয়েকটা তেজপাত�?ধুনোর মধ্য দিয়ে জ্বালাতে।�?এই গল্পের মুখ্�?চরিত্র তিতলির ভূমিকা�?সুচন্দ্র�?ভানিয়া�?অনেক�?বলেন, তিতল�?নাকি সব জানেন। দেবী�?আশীর্বা�?br />আছ�?তাঁর ওপর। কিন্তু তা নয়�?নিজে�?ইচ্ছ�?আর অন্যকে উপকা�?করার প্রবৃত্তিতেই তিনি অশুভ শক্তিক�?না�?করছেন। এই গল্প�?রয়েছ�?দেবী ছিন্নমস্তা�?কাহিনি অনুযায়ী, এই দেবী�?যখ�?পুজে�?হচ্ছ�? তখ�?গ্রামে�?ছোট মেয়েকে সেখানে নিয়ে এস�?বল�?দিতে�?কিন্তু মা কখনোই নরবল�?দিতে বলেননি�?মায়ে�?মুখে একটা�?কথ�?– ভালবাসাই সবচয়�?বড�?তন্ত্র।আর�?সে�?বার্তা�?তুলে ধর�?হচ্ছ�?ছবিতে। তা�? অশুভ শক্তিক�?না�?করতে উত্ত�?আসবে�? এমনই দাবি পরিচালকের।

[আর�?পড়ু�? বিয়ে�?পিঁড়িতে বসতে চলেছেন জয়�?আহসা�? জল্পনা তুঙ্গে]