রাষ্ট্রসংঘ মহাসচিবে�?মানবিক বিষয়�?দূ�?ডঃ আহমে�?আল মেরিকী�?কথায়, যতদি�?পর্যন্�?রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান না হব�? ততদি�?রাষ্ট্রসংঘ সক�?প্রকার মানবিক �?আর্থিক সহযোগিতা বাংলাদেশকে দিয়ে যাবে�?এই অনুষ্ঠান�?ডঃ মেরিকী�?পাশাপাশি বক্তব্�?রাখে�?ইউনিসেফে�?নির্বাহী পরিচাল�?হেনরিট�?ফোরে�?বক্তব্�?রাখেন। তা�?আগ�?দু’জনেই গত ২৫ �?২৬ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থি�?রোহিঙ্গা শিবি�?পরিদর্শন করেন�?এরপর রাষ্ট্রসংঘের মানবিক বিষয়�?দূ�?ডঃ মেরিকী বলেন, “আজকে আমাদের রোহিঙ্গা শিশুদে�?জন্য বেশি বিনিয়ো�?করতে হবে। যাতে কর�?তারা ভালভাব�?জীবন-যাপন করতে পারে�?মায়ানমার�?সামাজি�?পরিবর্তন আসার পর তাদে�?সেদেশে না ফেরত যাওয়�?পর্যন্�?ওই শিশুদে�?জন্য কা�?করতে হবে।” হেনরিট�?ফোরে বলেন, “রোহিঙ্গা শিশু �?কিশোরদের জন্য শিক্ষা �?স্বাস্থ্�?পরিষেব�?নিশ্চি�?করতে হবে। তাদে�?নিজে�?পায়ে দাঁড়াত�?সহযোগিতা করতে হবে। সঠিক পথ�?বিনিয়োগে�?মাধ্যমেই রোহিঙ্গারা একদি�?তাদে�?সম্প্রদা�?তথ�?বিশ্বে�?জন্য সম্প�?হিসেবে গণ্য হবে।” এর জন্য ইউনিসে�?বাংলাদেশ�?আশ্র�?নেওয়�?�?লা�?৮৫ হাজা�?রোহিঙ্গা�?পাশে দাঁড়াতে ২০১৯ সালে ১৫�?মিলিয়ন ডলার ফান্�?সহযোগিতা পাবে বলেও আশ�?করেছে। ইতিমধ্যে ফেব্রুয়ারি�?মধ্য�?কর�?আবেদনে�?প্রেক্ষিতে ২৯ শতাং�?ফান্�?সংগ্রহ কর�?সম্ভ�?হয়েছ�?বলেও জানা�?তিনি�?আর�?বলেন, বয়স্�?রোহিঙ্গাদে�?জন্য কারিগর�?প্রশিক্ষণে�?কর্মসূচি-সহ নানা উদ্যোগ হাতে নেওয়�?হয়েছে। বর্তমানে ইউনিসে�?বাংলাদেশ সরকারে�?সহযোগিতা�?�?থেকে ১৪ বছ�?বয়সে�?�?লা�?৫৫ হাজা�?শিশুকে শিক্ষা �?স্বাস্থ্�?পরিষেব�?দিচ্ছে�?প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মায়ানমার�?সামরিক বাহিনী�?অভিযানের ফল�?গত বছ�?আগস্�?পর্যন্�?�?লা�?রোহিঙ্গা সীমান্�?অতিক্র�?কর�?বাংলাদেশ�?প্রবেশ কর�?আশ্র�?নেয়।