তব�?আইনি জটিলতা কাটিয়ে দ্রুতই স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ করতে চা�?সরকার। সপ্তাহের শুরুতে�?বিধানসভা�?অধিবেশনে জানিয়ে দিলে�?স্কু�?শিক্ষামন্ত্রী পার্�?চট্টোপাধ্যায়। শুরুতে উচ্চ প্রাথমিক, এব�?পর�?মাধ্যমিক স্তরের সব নিয়োগের ক্ষেত্রে�?এম�?ভাবন�?রয়েছ�?বল�?জানিয়েছে�?শিক্ষামন্ত্রী�?শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভিন্�?সময়ে আবেদনকারীরা আদালতে চল�?যাচ্ছিলেন। সে কারণেই শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তায় ইন্টার্ন নিয়োগের ভাবন�?মাথা�?আস�?বল�?জানা�?শিক্ষামন্ত্রী�?সোমবা�?বিধানসভা�?অধিবেশনে�?শুরু�?দিনে�?ছি�?শিক্ষা দপ্তরে�?প্রশ্নোত্তর পর্ব�?বা�?পরিষদী�?দলনেতা সুজন চক্রবর্তী�?প্রশ্নের জবাব�?শিক্ষামন্ত্রী সরাসরি কটাক্ষের তি�?ছুঁড়ে দেন। বলেন, “বাম আমলে সরকা�?সংগঠিত হোক বা অসংগঠি�? যেভাবে পেরেছে, নিয়োগ করেছে। আমরা নিয়মের গণ্ডিত�?বেঁধ�?কা�?করতে চাই। আবেদনকারীরা যখ�?তখ�?আদালতে চল�?যাচ্ছিলেন। শিক্ষক নিয়োগের প্রয়োজনেই একসম�?ইন্টার্নের কথ�?ভাবা হয়েছিল�?তব�?এখনও তা আলোচন�?স্তরে।�?/p>

এরপর�?শিক্ষামন্ত্রী জানিয়ে দে�? জুলা�?মাসে�?মধ্য�?সমস্�?শূন্যপ�?পূরণের কথা। বলেন, “আমর�?চেষ্টা করছি�?আশ�?করছি নতুন কর�?কে�?কোন�?সমস্যা তৈরি না করলে, কোন�?জটিলতা না থাকল�?সব শূন্যপ�?জুলা�?মাসে�?মধ্য�?পূর্�?কর�?হবে।�?২০১৪ থেকে ২০১৮—১�?পর্যন্�?শিক্ষক নিয়োগের হিসাবও দাখি�?করেছেন শিক্ষামন্ত্রী�?সে�?পরিসংখ্যান যে চলমা�?তা�?জানিয়েছেন। বিরোধিত�?করেছেন কংগ্রেসে�?অসিত মিত্র। বলেছেন, বহ�?জায়গায় শিক্ষক নেই। সুজন চক্রবর্তী�?আবার আদালতে মামলার জন্য শিক্ষক নিয়োগ আটকে তা বিশ্বা�?করতে চাননি। তাঁর প্রশ্ন, “যদি টে�?ঠি�?মতো হয়�?থাকে, তব�?আদালতে কে�?যেতে হব�? সরকা�?ঠিকমতে�?প্যানে�?কে�?করছে না?�?�?প্রসঙ্গে বেনিয়মের অভিযো�?তোলেন তিনি�?/p>