এই সংগঠনে�?বক্তব্�? রা�?রহিমের পর্দাফাঁ�?হও��া�?পর সাধুদে�?নিয়ে নেতিবাচক আলোচনা আর�?বেড়েছে। রা�?রহিমদে�?মত�?জঞ্জালের জন্য কে�?বাকি সাধুরা কলঙ্কি�?হবেন�?এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে অখিল ভারতী�?আখড়�?পরিষদ। সাধু উপাধির যাতে অপব্যবহা�?যাতে না হয় তা�?জন্য কিছু নির্দেশিকা আনতে চা�?এই সংগঠন। পাশাপাশি যেসমস্�?সাধুবেশী ভণ্ড এই মর্যাদার অপব্যবহা�?তাদে�?সনাক্তকরণও শুরু হয়েছে। একটি তালিকা তৈরি�?কা�?হাতে দিয়েছে আখড়�?পরিষদ। যেখানে রা�?রহিম, আসারাম বাপু, নির্মল বাবা, ওম বাবা, রাধে মা বা নারায়ণ সাঁইদে�?মত�?অসাধুদের খোঁজ নেওয়�?হবে। রাজ্যে রাজ্যে এই সমস্�?সাধুদে�?তালিকা তৈরি কর�?হবে। সাধারণ মানুষক�?এই সমস্�?ভণ্ডদে�?থেকে সতর্�?করতে নেওয়�?হয়েছ�?এম�?উদ্যোগ�?আখড়�?পরিষ�?জানিয়েছে সাধু নামে�?অপব্যবহা�?রুখত�?তারা একটি কমিট�?গঠ�?করবে�?যারা সাধু�?শংসাপত্র দেবে�?এমনকী যারা নামে�?পাশে সাধু লিখত�?চা�?তাদে�?কী স্থাবর, অস্থাব�?সম্পত্তি রয়েছ�?তাদে�?খোঁজ নেবে আখড়া। সাধু হত�?গেলে কোনও সম্পত্তি রাখা যাবে না�?কিছু থাকল�?তা ট্রাস্টে�?নামে দিতে হবে।

উত্তরপ্রদে�? মধ্যপ্রদেশ�?এই আখড়�?পরিষদে�?ভা�?প্রভাব রয়েছে। অযোধ্যায় রা�?জন্মভূমি আন্দোলনে�?সম�?এই সংগঠনে�?সক্রি���তা গোটা দে�?জেনেছিল। তাদে�?এই হুইপ সহজে অগ্রাহ্য করতে পারবেন না গো-বলয়ে�?সাধু-সন্তরা�?কিন্তু এভাব�?কি অসাধুদের রোখা যাবে? এই প্রশ্ন ঘুরলেও তাদে�?এই উদ্যোগ নিয়ে সাধুমহলে কৌতুহল তৈরি হয়েছে।